দিনাজপুর প্রতিনিধি
![]() |
ভুমি কর্মকর্তা ফরহাদ হোসেন |
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে একই ইউনিয়নে ৪ বছর। তাই মানুষ চিনে, নিজের মতো করে ভুমি কর বসিয়ে, ভুমি মালিকদের নোটিশ করে তার কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে টাকার বিনিময়ে রফাদফার মাধ্যমে, কর কমিয়ে চালান কেটে দেন।
এমন অভিযোগ উঠেছে উপজেলার কাজিহাল ইউনিয়নের ভুমি সহকারী কর্মকর্তা ফরহাদ আলমের বিরুদ্ধে।
সরকারের নির্দেশনার অনুযায়ী ভুমি সংক্রান্ত সকল কার্যক্রম এখন চলছে অনলাইনে। বর্তমানে হাতে কলমে ভুমি কর লেন-দেন না থাকলেও টাকার বিনিময়ে নিজের মতো করে ভুমির কর কমানো অথবা বাড়ানোর কাজ করছেন ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নে ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ আলম। টাকা দিলে অনায়াসে ৮০ হাজার টাকার কর কমে আসে সতেরশত টাকাতে। স্থানীয়সহ ভুক্তভোগীরা বলছেন বেশি করে করের নোটিশ
দিয়ে ভুমি মালিকদের তার কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কর কমানোর সুযোগ করে দেন তিনি। সার্ভিস প্রোটকল অমান্য করে প্রতিনিদিন ৫৫ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে তার অনৈতিক সহযোগীসহ অফিস করেন ভুমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ ফরহাদ হোসেন। তাই বেশিরভাগ সময় অফিসে আসতে পারেন না বলে জানান স্থানীয় উপকারভোগীরা। তামাক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন অমান্য করে তাঁর রুমে ধূমপান করাসহ এ্যাশট্রে পাওয়া যায়। সাংবাদিক দেখে দুরত্ব সরিয়ে ফেলে তার সহযোগীরা ।
বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইসাহাক আলী বলেন,অপরাধ প্রমান হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
❝আপনি আপনার মতামত দিন, অবশ্যই ভালো রুচিশীল মন্তব্য করুন 🙂 ধন্যবাদ ❞